রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২২ পূর্বাহ্ন
বরগুনা সদর উপজেলার ৯নং এম বালিয়াতলীতে অ্যাড. নাজমুল ইসলাম নাসির কে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় এলাকাবাসী। তাই তিনিই হচ্ছেন আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী এমন গুঞ্জনই এখন এম. বালিয়াতলী সাধারণ জণগনের মুখে মুখে। এ বিষয়ে সংবাদ সংগ্রহকালে জানা যায়, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে তরুন জননেতা অ্যাড. নাজমুল ইসলাম নাসির এম. বালিয়াতলী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় এখানকার নতুন এবং তরুন ভোটাররা।
তিনি ৯ নং এম. বালিয়াতলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং এম. বালিয়াতলী ইউনিয়নে ত্রান কমিটির যুগ্ন আহবায়ক দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি,, সাবেক ছাত্র নেতা এবং যুব নেতা।।স্থানীয় নেতাদের মতে তরুণ এই আওয়ামী লীগ নেতা এরই মধ্যে স্থানীয় আওয়ামী লীগের আস্থার প্রতীক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। স্থানীয় রাজনীতিতে নিজেকে টেনে নিয়ে এসেছেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তাইতো নিজ দলীয় কর্মী-সমর্থকসহ এলাকাবাসীর অধিক আগ্রহের কারনেই মনস্থির করেছেন আগামী (ইউপি) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে।
এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, বিশেষ করে উক্ত ইউনিয়নে খেটে খাওয়া কৃষক শ্রমিকদের মধ্যে ব্যপক সাড়া রয়েছে। করোনা কালিন সময় এলাকায় এলাকায় ঘুরে ঘুরে চাল, ডাল, আলু ইত্যাদি খাবার পন্য নিয়ে গরিব, মধ্যবিত্ত ও প্রবাসী পরিবারের সহ অনেকের দরজায় হাজির হয়েছে। বিপদের সময় নিজের জীবনকে পরোয়া না করে যেই কোন গরিবের মুখে হাসি ফুটায়, বা সকলের সুখে দুঃখে পাশে থাকে সেই তো প্রকৃত বন্ধু।
এলাকাবাসীর অত্যন্ত আস্থাভাজন ও তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হিসেবে অ্যাড. নাজমুল ইসলাম আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এম.বালিয়াতলীর চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায়। এ ইউনিয়নে উঠতি ভোটারদের মতে নাজমুল ইসলাম স্থানীয় রাজনীতিকে যেভাবে সুসংগঠিত করে সাজিয়েছেন এবং নেতা-কর্মীদের আস্থা অর্জন করেছেন সেখানে অ্যাড. নাজমুল ইসলাম এর বিকল্প কোন প্রার্থী নাই। তার নিজ নামে গড়া নাজমুল ইসলাম ব্লাড ফাউন্ডেশন উক্ত প্রতিষ্ঠান দ্বারা অসংখ্য অসুস্থ মানুষকে রক্ত দান করে এসেছেন এই নেতা। অ্যাড. নাজমুল ইসলাম বলেন, আমি সাধারণ জনতার রাজনীতি করি তাই জনগণ ই আমার শক্তি। কোনদিন দলের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করিনি। ২০১১ ইং এবং ২০১৬ ইং দলীয় মনোনয়ন চেয়েছি কিন্তু পাইনি তারপরও দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দলের হয়ে কাজ করেছি এবং দলীয় মনোনীত প্রার্থী কে বিজয়ী করেছি। প্রত্যেকটি জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করে নৌকাকে বিজয়ী করেছি। ছাত্র রাজনীতি থেকে আজ আওয়ামীলীগের নেতৃত্ব দিচ্ছি।,,, একদম তৃণমূল থেকে কিভাবে দলকে সু-সংগঠিত রাখতে হয়। কিভাবে তৃণমূলের একজন নেতা-কর্মীর মন জয় করা যায় এসব গুণাবলী তার মধ্যে বিদ্ধমান।
এলাকাবাসীর সুখে দুঃখে সবসময় কাছে যাই। আগেও গেছি ভবিষ্যতেও যাবো। চেয়ারম্যান না হলেও মানুষের সুখে দুঃখে পাশে পাবে ইনশাআল্লাহ। আমি আশাকরি এলাকার সাধারণ জনগন সকলেই আমাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে তাদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে এবং পাশে থাকবে। এ আস্থা নিয়েই এলাকাবাসীর সুখ দুঃখের কথা চিন্তা করে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে সকলের সামনে আসতে চাই।